মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়

মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়

মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায় : সাধারণত ৩৫ থেকে ৪০ দিন পর বোঝা যায়, তবে ৪০ দিনে টেস্ট করা উত্তম হবে। যদি আপনার পিরিয়ড অনিয়মিত হয় অথবা প্রতি মাসেই পিছিয়ে পিছিয়ে পিরিয়ড হয়, তাহলে শেষ যেদিন পিরিয়ড হয়েছিলো তারপর ৪০ দিন পর  করার পর সকালে প্রথম ইউরিন দিয়ে ভালো একটি কিট নিয়ে পরীক্ষা করবেন। এতেকরে সঠিক রিপোর্ট আসা করা যাবে। কারণ সকালে ইউরিন অনেক বেশি ঘনীভূত অবস্থায় থাকে।


গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় : সাধারণত ৮০ ভাগ মহিলার ২১ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে বমির সমস্যায় ভুগে থাকেন, এটি গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ। আবার ৫০ ভাগ মহিলার গর্ভাবস্থার প্রায় ৪২ দিন পর থেকে বমি বমি ভাব দেখা যায়। বমি ভাব ছাড়াও গর্ভবতী হওয়ার আরো কিছু লক্ষণ দেখা যায়, যেমন- স্তনে ব্যথা, শরীর ফুলে যাওয়া, শরীর ভারী হওয়া ইত্যাদি।

কত দিন মাসিক না হলে গর্ভবতী হয় : সাধারণ ভাবে বলতে হলে আপনার যদি ৩৫-৪০ দিন মাসিক না হয়, তাহলে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনা ৯৯% হয়। তবে অন্য কোনো সমস্যার কারণে মাসিক বন্ধ হতে পারে। আপনি ৪০ দিন পর ভালো কোনো কিট দিয়ে টেস্ট করবেন। গর্ভবতী না হলে আবার তার পর দিন টেস্ট করবেন। যদি এবারও দেখেন নেগেটিভ রেজাল্ট আসছে, তাহলে ভালো কোনো ডাক্তারের কাছে যাবেন।

গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মাসিক বন্ধ হয় : আপনি গর্ভবতী হওয়ার পরে যে কয় দিন পর মাসিক হওয়ার কথা ছিলো, সেই সময়ের মধ্যে মাসিক হবে না, এই সময়ে মাসিক বন্ধ হয়ে যাবে। আপনি যদি কোনো ধরণের প্রোটেকসন ছারা মিলামেশা করেন, তার পর আপনার মাসিক না হলে ৯৯.৯৯% শিওর হতে পারেন আপনি গর্ভবতী।

গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর বমি হয় : গর্ভবতী হওয়ার প্রথম লক্ষণ হলো বমি বমি ভাব হওয়া। সাধারণত ৪২ দিন বা এর আগে থেকে বমি বমি ভাব শুরু হয়। ৪২ দিন থেকে শুরু করে ৮৪ দিন পর্যন্ত বমি বমি ভাব হয়। এই বমি বমি ভাবের কারণে কিছু খেতে ইচ্ছা করবে না, বিশেষ করে সকালের দিকে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url